Save poor class of this planet from illegal usurers and suicide

Save poor class of this planet from illegal usurers and suicide
This article is written for people use Bengali language .

The topic is " Indian Poor class and Micro finance".
Self help group, Grameen Bank (GB) ,Community based financial systems (CBFS) , NGOs in micro-finance whatever their name may be they should change their policy for Poverty Alleviation. otherwise Poor will remain as poor at the mercy of suicide.

The article, in three parts, this is third part.
Second part : http://albertashokpaintings.blogspot.com/2010/08/quicksand-of-debt.html
First part : http://albertashokpaintings.blogspot.com/2010/07/micro-finance-and-indian-poor-class.html

I request people working for 'Demand and Dignity' a campaign launched by Amnesty International should read these three parts. Indian people -- those are in poor class and lower middle class are being trapped and ruined by the personal loan taken from local usurers with interest ranging 10% to 60%
monthly, in market place, poor vegetable vendors take loans amounting Rs. 100/ to Rs. 500/ at 10% interest rate per day.

Anyway, stop these private practices and give poor and weak people a constitutional legal support to fight these unlawful acts /cases and make poor people's lives safe and secured.






মাইক্রো ফিনান্স বা সেলফ হেল্প গ্রুপ এদের কাজ কর্ম নিয়ন্ত্রনের জন্য প্রশাসনের তরফ থেকে উদ্যোগ নেওয়া দরকার। এরা বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই নানা অজুহাতে নানা অবৈধ কাজ করে যার ফলে সাধারণ মানুষ হয়রান ও হতাশ হন। তাদের টাকায় কিছু মানুষ সুদের ব্যবসায় খাটায়।
ধরা যাক, রানু গরীব মানুষ। ঋণ নিয়েছেন দশ হাজার টাকা, তিনি নিজের পায়ে দাড়াতে চান। তিনি বাজার থেকে কিছু কিনলেন, হতে পারে সব্জি থেকে কাপড় চোপড় যেকোন মাল। টাকাটা যেকোনভাবে নস্ট হয়ে যেতে পারে। কারন এই ২০১০ সালে এই দশ হাজার টাকা এত কম তা দিয়ে ব্যবসা করা অসম্ভব। আমরা উপরের লক্ষীর কাহিনী শুনলাম। রানুর কাছে এমন কোন রক্ষা কবচ নেই যে রানু সবসময় শুধু লাভ করে যাবে আর লোকসান হবেনা। রানু অনেক হাতের কাজ জানে, সে অভিজ্ঞ মহিলা, তবু লোকসানের হাত থেকে সদা বেঁচে চলবে এমন কোন সূত্র সে জানেনা।
তার টাকা কোন কারণে নস্ট হয়ে গেলে, তাকে মানসিক ও শারীরিক হেনস্তা করবে মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা। কারণ তারা সাপ্তাহিক টাকা না নিয়ে মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা যাবেনা। তারা রানুকে বলবে তোমার ঘটিবাটি বিক্রী করে আমাদের টাকা দাও। রানুকে তার দল আরো চাপ দিয়ে বলবে, আপনি এমন করবেননা, তাহলে পরেরবার আমরা টাকা পাবনা। অথচ রানু চাইছে তাকে চাপ না দিয়ে সময় দেয়া হোক, কিস্তি বাড়িয়ে দেওয়া হোক, সে তার সামর্থ্য মতো যেন দিয়ে যেতে পারে। মাইক্রো ফিনান্স বা সেলফহেল্প গ্রুপ তা করতে নারাজ। তারা দলের অন্য মহিলাদের কুকুরের মতো লেলিয়ে দিয়ে লক্ষী বা রানুদের কাছ থেকে টাকা তুলবেই।লক্ষী ও রানুরা টাকা যোগার না করতে পারলে দশ শতাংশ মাসিকহারে সুদে টাকা যোগার করে মাইক্রো ফিনান্সের টাকা মেটাবে, যে অবস্থায় ছিল তার তার থেকে আরো নিস্বঃ হবে।
দল তাকে নিয়েছিল তাদের স্বার্থে, যাতে টাকা ধার পায়। দলের অধিকাংশ মহিলা টাকা নিয়েছে ঘরে কোন জিনিস, যেমন ওয়াশিং মেসিন, কিংবা মোবাইল, বা কোন সৌখিন ইলেক্ট্রনিক্স জিনিস কেনার জন্য। তারা রানুর মত গরীব নয়। কেউ এরকম পাঁচটা মাইক্রো ফিনান্সের থেকে টাকা তুলে একটা অটো কিনে ভাড়াতে খাটাতে লাগলো, কেউ তার ক্ষ্মমতা দেখিয়ে সেলফহেল্প গ্রুপ করে টাকা পাড়াতে দশ শতাংশ সুদে খাটাতে লাগলো। লক্ষী বা রানুর মতো গরীবরা কিন্তু মাইক্রো ফিনান্স বা সেলফহেল্প গ্রুপ থেকে নিজের পায়ে দাড়াবার অব্যর্থ সুযোগ পেলনা। উলটো এখান থেকে টাকা নিয়ে বিপদে পড়ে স্বর্বস্বান্তঃ হলো।
আগেই বলেছি, টাকা যে ধার দেয়, মাইক্রো ফিনান্স বা সেলফহেল্প গ্রুপ, যেনামেই তারা থাকুকনা কেন তারা দয়া প্রদর্শণ করতে আসেননি, তারা ব্যবসায় নেমেছেন, অব্যর্থ নিশানা নিয়ে। তাদের লোকের দারিদ্রতা ঘোচানোর জন্য মাথাব্যাথা নেই।সুতরাং হতদরিদ্র অঞ্চলে দারিদ্রদূরীকরণের যে প্রচার চলছে তা ভাঁওতাবাজীর নাম।
আরেকটা সমস্যা হলো, দল থেকে টাকা পুরো না দিয়ে কেউ দল ছাড়তে পারবেনা। রানু বা লক্ষী যদি অন্য কোন শহরে কোন কাজ করতে সুযোগ পায় তবে যেতে পারবেনা।

ভারতে মাইক্রো ফিনান্সের অনেক বদনাম আছে। অন্ধ্রপ্রদেশের সরকার অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে। সেখানে সুদের হার অনেক বেশি নেওয়া হত, না দিতে পারলে জোরকরে আদায় করত।যার ফলে অনেক চাষী আত্মহত্যা করেছে।

ষাট কোটি চাষী ও কুড়ি কোটি চাষের শ্রমিক ভারতবর্ষে আত্মহত্যার হার অনেকবেশি।
১৫ এপ্রিল ২০০৯ লন্ডন থেকে একটি দৈনিক ‘দ্য ইনডিপেনডেন্ট’ প্রকাশ করল ছত্তিশগড়ে ১৫০০ চাষী মারা গেছে আত্মহত্যা করে কারন তাদের শষ্য চাষ নস্ট হয়ে গেছে, তারা ঋণগ্রস্ত, সুদ ও ঋণ না মেটাতে পারলে পাওনাদাররা ছাড়বেনা, নানা ভয় ও আতংকের মধ্যে থাকার চাইতে তারা আত্মহত্যার পথটাই বেছে নিল।
মহারাস্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, ও ছত্তিশগড়ে ১৯৯৭ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে ৮৯,০০০ চাষি মারা গেছে।
তাদের বাঁচানো যেত, বা ভবিষ্যতে ঋণজর্জরিত মানুষকে বাঁচানো সম্ভব যদিঃ
১) সামাজিক ভাবে একজন মানুষকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া বা সমর্থন করা
২) যেকোন ব্যবসার নিশ্চিত অবস্থা তৈরি করা
৩) ব্যবসা বা উদ্যোগের ক্রমঃ মূল্যবৃদ্ধি রোধ করা
৪) সঠিক সময়ে আর্থিক ঋণ দিয়ে তাকে তার মতো শোধ দেওয়ার ব্যবস্থা করা, ঋণের সুদের হার স্বল্প করা
৫) সামাজিক স্তরে একজন মানুষের জীবনযাপনের ন্যুনতম সুযোগ সুবিধা করা।

বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংক, তার পরিবেশ ও রীতিনীতি ভারতের সাথে অনেক দিক থেকেই আলাদা



Those organisations, who are working for human rights, 'demand and dignity' and poverty alleviation , Please, make stronger your action and campaign. The helpless state of poor is heart rending scream of human soul, it should not escape the attention of civilised society. My plea is to
Secretary-General Ban Ki-moon of United Nations, Director-General of UNESCO,

International Secretariat of Amnesty International , other Human rights Organisations and you.

Comments

Popular posts from this blog

In The Name of blasphemy - (part One)

দারিদ্র্য ও মানবাধিকার নিয়ে বিতর্কে আমাদেরকে সহায়তা করুন

Blasphemy trials in Pakistan reveal a broken justice system